1. rashidarita21@gmail.com : bastobchitro :
ইবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের ৩২ কম্পিউটার অচল | Bastob Chitro24
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৩:৫৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বিজেপি ৪০০ পার করলে, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের অংশ হয়ে যাবে ডেঙ্গু নিয়ে মিথ্যাচার করছেন মেয়র তাপস: সাঈদ খোকন বাজারভিত্তিক সুদহারে হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত বাংলাদেশ ব্যাংকের কুষ্টিয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমী কালচারাল অফিসার সুজন রহমানের পারিবারিক সংগঠনের সন্ধান ১৩৯ উপজেলায় দলীয় প্রতীকহীন ভোট আজ সহিত্যিক মীর মোশাররফ স্কুলের প্রাচীর সংস্কার হচ্ছে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে। সরকারি মালিকানাধীন ২৮টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান লোকসানে চলছে হজের ভিসায় নতুন বিধি-নিষেধ জারি গুণী শিক্ষক মোসা. আখতার বানুর অবসজনিত বিদায় অনুষ্ঠান রাজশাহী ইউনিভার্সিটি এক্স স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের ক্যাপ বিতরণ

ইবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের ৩২ কম্পিউটার অচল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৯ জুলাই, ২০২২

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) খাদেমুল হারামাইন বাদশা ফাহদ বিন আবদুল আজিজ কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের ডিজিটাল লাইব্রেরি অ্যাকসেস সেন্টারের কাজ প্রায় তিন বছর ধরে বন্ধ রয়েছে। ডিজিটাল লাইব্রেরি বাস্তবায়নের জন্য ক্রয় করা ৩২টি কম্পিউটারের আইপিএসসহ অন্যান্য যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। অচল হওয়া এসব কম্পিউটারের দাম আনুমানিক ২০ লাখ টাকা। জানা গেছে, ২০২০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে ডিজিটাল লাইব্রেরি অ্যাকসেস সেন্টারের উদ্বোধন করেন তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-উর রশিদ আসকারী। এ অটোমেশন বাস্তবায়নে ক্রয় করা হয় ৩৫টি কম্পিউটার। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সপার্টদের সহযোগিতায় অনলাইনে যুক্ত করা হয় লাইব্রেরিতে থাকা ৫০ হাজার বই। শুরু হয়েছিল শিক্ষার্থী ডাটা এন্ট্রির কাজ। তবে করোনার কারণে থেমে যায় অটোমেশনের কাজ। ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরপর আর অটোমেশন বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষের। ক্রয় করা ৩২টি কম্পিউটার প্রায় তিন বছর পড়ে রয়েছে। দীর্ঘ দিন কম্পিউটার চালু না করায় সব কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। এর মধ্যে ৯ কম্পিউটার মেরামত করা হয়েছে, বাকি কম্পিউটার পড়ে রয়েছে ডিজিটাল লাইব্রেরি অ্যাকসেস সেন্টারে। জানা গেছে, ডিজিটাল অটোমেশন লাইব্রেরি চালু হলে অনলাইনে সার্চ দিয়ে শিক্ষার্থীরা বই সম্পর্কে তথ্য পাবে। প্রতিটি বইয়ের জন্য থাকা নির্দিষ্ট বার কোড দিয়ে সার্চ করলে বইটি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে। রুমে এমনকি বিদেশে বসেও যে কেউ লাইব্রেরিতে থাকা বই পড়তে পারবে। গ্রন্থগারের কর্মচারী রফিকুল ইসলাম বলেন, কম্পিউটারগুলো দীর্ঘ দিন পড়ে আছে। না চালালে কোনো জিনিস ভালো থাকে না। এটা হলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উপকার হবে। কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের ভারপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিক এস এম আবদুল লতিফ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় র?্যাংকিং এবং গবেষক তৈরিতে ডিজিটাল অটোমেশন লাইব্রেরি চালু করা সময়ের দাবি। তবে নানা কারণে এ কাজ আটকে আছে। বার বার এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানানো হলেও কোনো কাজ হচ্ছে না। কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে ১৫টি ক্যাটগরিতে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রয়েছে। তবে এর মধ্যে অফিসে আসেন তিনজন। ফলে তীব্র লোকবল সংকটও দেখা দিয়েছে। প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া ডিজিটাল লাইব্রেরির অটোমেশন চালু করা সম্ভব না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, শিগগিরই একটি কমিটি করা হবে। কেন বন্ধ রয়েছে কাজ, তা খুঁজে বের করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
প্রযুক্তি সহায়তায়: রিহোস্ট বিডি