1. rashidarita21@gmail.com : bastobchitro :
দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন | Bastob Chitro24
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২৯ পূর্বাহ্ন

দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন

ঢাকা অফিস
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই, ২০২২

জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ মুসলিম জনগোষ্ঠী ৯১.০৪ শতাংশ, হিন্দু ৭.৯৫ শতাংশ হ পুরুষের চেয়ে মহিলার সংখ্যা বেশি হ এক দশকে মানুষ বেড়েছে ২ কোটি ১১ লাখ ১৪ হাজার ৯১৯ জন হ শুমারি শেষ হওয়ার এক

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ সালের প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। যা ১০ বছর আগে ২০১১ সালের হিসেবে ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৭ জন। গত এক দশকে মানুষ বেড়েছে ২ কোটি ১১ লাখ ১৪ হাজার ৯১৯ জন। তবে ঢাকার দুই সিটিবে বসবাস করছে ১ কোটি ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৮২ জন। এছাড়া সার্বিকভাবে দেশে পুরুষের চেয়ে মহিলার সংখ্যা বেশি। কমছে হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষের সংখ্যাও। দেশে মুসলিম জনগোষ্ঠী ৯১ দশমিক ০৪ শতাংশ, হিন্দু ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। দেশে ইসলাম ধর্মাবলম্বি জনসংখ্যা এক দশকে বেড়েছে ০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। একই সময়ে কমেছে অন্য ধর্মাবলম্বি জনসংখ্যা।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এর জনশুমারি ও গৃহগণণা-২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য। ডিজিটাল শুমারির সুফল হিসেবে মাত্র এক মাসের মধ্যে এসব তথ্য প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। গতকাল রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রকাশনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল অলম এবং প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস। বক্তব্য দেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন এবং বিবিএসের মহাপরিচালক মতিউর রহমান। প্রতিবেদনটি তুলে ধরেন প্রকল্প পরিচালক দিলদার হোসেন।
প্রতিবেদন বলা হয়, এবারের জনশুমারি অনুযায়ী দেশে মোট পুরুষ জনসংখ্যা হচ্ছে ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন, মহিলা জনসংখ্যার সংখ্যা ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন এবং হিজড়ার সংখ্যা ১২ হাজার ৬২৯ জন। জনশুমারি অনুযায়ী, দেশে পুরুষের তুলনায় মহিলার সংখ্যা বেশি। এক্ষেত্রে প্রতি ১০০ জন মহিলার বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা দাঁড়ায় ৯৮ জনে।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ১০ বছর অন্তর দেশের জনসংখ্যা গণনার কথা থাকলেও এবারের জনশুমারি অনাকাঙ্খিত কোভিড-১৯, ট্যাব ক্রয় সংক্রান্ত জটিলতা, প্রথম প্রকল্প পরিচালক সংক্রান্ত সমস্যার কারনে ২০২১ সালের জনশুমারি বার বার পিছিয়ে যায়। বর্তমান প্রকল্প পরিচালক দিলদার হোসেন দায়িত্ব নেয়ার পরই গতি পায় জনশুমারির। মাঠ পর্যায়ে মূল শুমারি শেষ হওয়ার মাত্র এক মাসের মাথায় প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রতিবেদন উপস্থাপনের সময় দিলদার হোসেন বলেন, এবারের জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ অনুযায়ী দেশে মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। যা ১০ বছর আগে অথাৎ ২০১১ সালে মোট জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৭ জন। অর্থাৎ গত ১০ বছরে দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ২ কোটি ১১ লাখ ১৪ হাজার ৯১৯ জন। এছাড়া, ২০০১ সালে ছিল দেশে জনসংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৪৩ লাখ ৫৫ হাজার ২৬৩ জন। ১৯৯১ সালে ছিল ১০ কোটি ৬৩ লাখ ১৪ হাজার ৯৯২ জন। ১৯৮১ সালে ছিল ৮ কোটি ৭১ লাখ ১৯ হাজার ৯৬৫ জন এবং ১৯৭৪ সালের প্রথম শুমারিতে দেশে জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ৭১ জন। তিনি বলেন, আমাদের শুমারির তথ্যানুযায়ী দেশে জনসংখ্যার বার্ষিক গড় বৃদ্ধির হার কমছে। এবারের শুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২২ শতাংশ। যা ২০১১ সালে ছিল ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এছাড়া ২০০১ সালে ছিল ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ, ১৯৯১ সালে ২ দশমিক ০১ শতাংশ, ১৯৮১ সালে ২ দশমিক ৮৪ শতাংশ। অর্থাৎ শুমারির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ক্রমান্বয়ে জন সংখ্যা বৃদ্ধির হার কমছে।

প্রাথমিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের পল্লী এলাকায় বাস করে মোট ১১ কোটি ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন। এছাড়া শহরে বাস করে ৫ কোটি ২০ লাখ ৯০ হাজার ৭২ জন। দেশের সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জন। সবচেয়ে কম জনসংখ্যা বাস করে বরিশাল বিভাগে ৯১ লাখ ১০২ জন। এদিকে শুধু ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনে বাস করে ১ কোটি ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৮২ জন। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটিতে ৫৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৩৭ জন, জনসংখ্যার ঘনত্ব ৩০ হাজার ৪৭৪ জন। এছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে বাস করে ৪২ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪৫ জন, জনসংখ্যার ঘনত্ব ৩৯ হাজার ৩৫৩ জন। সেই সঙ্গে দেশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জনসংখ্যা হচ্ছে ১৬ লাখ ৫০ হাজার ১৫৯ জন। দেশে মুসলমানের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৯১ দশমিক ০৪ শতাংশ, যা আগের শুমারিতে ছিল ৯০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। অন্যদিকে হিন্দুর সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশে, যা ১০ বছর আগে ছিল ৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ। দেশে বৌদ্ধ আছে শূন্য দশমিক ৬১ শতাংশ, খিষ্ট্রান শূন্য দশমিক ৩০ শতাংশ এবং অন্যান্য ধর্মের জনসংখ্যান হচ্ছে শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ। দেশে ভাসমান লোক আছে ২২ হাজার। অর্থাৎ যাদের কোন ঠিকানা নেই। বস্তিবাসী রয়েছে ১৮ লাখ ৪৮৬ জন। দেশে খানা বা পরিবারের সংখ্যা হচ্ছে ৪ কোটি ১০ লাখ ১০ হাজার ৫১টি, যা আগের শুমারিতে ছিল ৩ কোটি ২০ লাখ ৬৭ হাজার ৬৩০টি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দেশে স্বাক্ষরতার হার হচ্ছে জাতীয়ভাবে ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ, যা আগের শুমারিতে ছিল ৫১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। মোট স্বাক্ষর হওয়া মানুষের মধ্যে পুরুষের স্বাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং মহিলা ৭২ দশমিক ৮২ শতাংশ। দেশে প্রতিবন্দী হচ্ছে ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। অর্থাৎ ২৩ লাখ ৬১ হাজার ৬০৪ জন। মোবাইল ব্যবহারকারী হচ্ছে (৫ বছর ও তার উর্দ্ধে) ৫৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ। এর মধ্যে পুরুষ মোবাইল ব্যবহার করে ৬৬ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং মহিলা ৪৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ৩০ দশমিক ৬৮ শতাংশ। জাতীয় গ্রীডের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে ৯৭ দশমিক ৬১ শতাংশ মানুষ। সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন ১ দশমিক ৪৫ শতাংশ, অন্যান্য ভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে শূন্য দশমিক ১৯ শতাংশ। এছাড়া বিদ্যুৎ সুবিধার বাইরে আছে শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ মানুষ। দেশে মোট জনসংখ্যার মধ্যে ২৮ দশমিক ৬৫ শতাংশ অবিবাহিত, ৬৫ দশমিক ২৬ শতাংশ বিবাহিত। এর মধ্যে রাজশাহী বিভাগে সর্বোচ্চ জনসংখ্যা ৬৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন বিবাহিত জনসংখ্যা সিলেটে ৫৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। কমছে নির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা। বর্তমান এ হার দাঁড়িয়েছে শতকরা ৫২ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা আগের শুমারিতে ছিল ৭৩ শতাংশ। সাপ্লাই পানি ব্যবহার করে ১১ দশমিক ৭৪ শতাংশ মানুষ। টিউবওয়েলের পানি ৮৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ, বোতলজাত পানি পান করে দশমিক ৫৯ শতাংশ। আধুনিক স্যানিটেশন সুবিধা ভোগ করে ৫৬ দশমিক ০৪ শতাংশ মানুষ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, অনুমান নির্ভর জনসংখ্যা তথ্যের দিন শেষ হয়ে গেছে। কেননা কেউ বলতো দেশের জনসংখ্যা ১৮ কোটি। আবার কেউ বলতো ২০ কোটি। ১৮ কোটি, নাকি ২০ কোটি এভাবে অনুমান নির্ভর কথা বলতো মানুষ। কিন্তু জনশুমারির তথ্য আসায় এখন সঠিক তথ্য হচ্ছে সাড়ে ১৬ কোটি মানুষ আছে এই দেশে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা কিছুটা বেশি। কাজেই দেশের উন্নয়নের মূল ধারায় নারীদের সম্পৃক্ত করাটা কতটা জরুরি তা সহজেই বোঝা যাচ্ছে।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রতিবেদন তৈরির কজ সুক্ষ্মভাবেই করছে বিবিএস। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে দ্রুতই সব তথ্যের পরিবর্তন হচ্ছে। তাই তথ্যের চাহিদা পূরনে বিবিএস এর সঠিক তথ্য উপাত্ত ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। নীতি নির্ধারনের ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য না হলে অনেক সমস্যা হয়। এজন্য সঠিক জায়গা থেকে সঠিক তথ্য দিয়ে বিবিএস আমাদের সমৃদ্ধ করছে। আমাদের তরুণ জনগোষ্ঠী অনেক বেশি শক্তিশালী। ১৫ থেকে ১৯ বছরের জনগোষ্ঠী আছে ৩৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এছাড়া ২০-২৪ বছর বয়সী ৪৭ দশমিক ৭২ শতাংশ। আপর দিকে বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কম আছে। তরুণদের কাজে লাগাতে কাজ করছে সরকার। সভাপতির বক্তব্যে এম এ মান্নান বলেন, চার লাখ ট্যাব কেনা হয়েছে ১১ হাজার ৩০০ টাকা করে। এইসব ট্যাবের পেছনে কাজ করেছেন ৪ লাথ তরুণ-তরুনী। তারা অল্প কয়েকদিন কাজ করেই ৮ হাজার টাকা করে পেয়েছেন। এতে তদের উপকার হয়েছে। আমরা যা কথা দিয়েছি তা রেখেছি। এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দেয়া হলো। আর একটি কথা দেয়া আছে, সেটি হলো এইসব তথ্যেও গোপনীয়তা রক্ষা করা হবে। সরকার ছাড়া কেউ এই তথ্যগুলো পাবে না। দেশে ভাসমান লোকের সংখ্যা কম। এর মানে হলো দরিদ্র্য মানুষের সংখ্যা কমছে। নির্ভরশীল জন সংখ্যার হার কমেছে। জনমিতির সুবাতাস পাওয়া যাচ্ছে। সংশয়বাদীদের বলবো বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে সম্পূর্ণ পেশাদারিত্ব নিয়ে কাজ করা হয়েছে। তারপরও ভুল ক্রুটি থাকলে সেগুলো সংশোধন করা হবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ফরহাদ হোসেন বলেন, ডিজিটাল সুযোগের কারনে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে। যেমন Ñকরোনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ দুর্যোগময় সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া যাচ্ছে সঠিক তথ্যের কারনে। সঠিক পরিকল্পনার জন্য সঠিক তথ্য গুরুত্বপূর্ণ। ড. শামসুল আলম বলেন, অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মূল্যায়ন এবং বদ্বীপ পরিকল্পনার বাস্তবায়ন ও মধ্যবর্তী মূল্যায়নে জনশুমারির তথ্য বিশেষ ভূমিকা রাখবে। এসডিজির ১০৫টি লক্ষ্যের তথ্য আসবে এই জনশুমারি থেকেই।

ড. আহমদ কায়কাউস বলেন, আমরা জাতিগতভাবে নেগেটিভ কথা শুনতে পছন্দ করি। কিন্তু জনশুমারির তথ্যের মাধ্যমে অনেক নেগেটিভ ধারণা কমে যাবে। বিবিএস গর্ব করার মতো একটা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। দেশে বস্তির সংখ্যা কমেছে। এর মানে হচ্ছে মানুষের অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। অনেক সময় মানুষ ধারণা করে অনেক বস্তিবাসী আছে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। ড. শাহনাজ আরেফিন বলেন, সিলেটসহ দক্ষিনাঞ্চলে বন্যার কারনে মানুষ গণণার কাজ কিছুটা পিছিয়ে দেয়া হয়েছিল। এক মাসের মধ্যেই প্রাথমিক প্রতিবেদন দিতে পারাটা অনেক বড় বিষয়। যেটি আমরা সবার সহায়তায় করা সম্ভব হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
প্রযুক্তি সহায়তায়: রিহোস্ট বিডি