ডক্টর সারিয়া সুলতানা সাহিত্য জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব পল্লী উন্নয়ন কুষ্টিয়ার ইতিহাস গবেষক ও প্রাবন্ধিক ।
প্রকৃত নারীর সম্মাননা পেয়েছেন ২০১৯ সালে আলোকিত নারী সম্বর্ধনা পেয়েছেন আটটি পদকও পেয়েছেন ।কুষ্টিয়াতে লেখক গবেষক প্রাবন্ধিক পল্লী উন্নয়নে অবদান রাখায় সম্প্রতি বেগম রোকেয়া পদক ২০২১ লাভ করেন।২০২০ সালে এই গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ এসেছে বৃহৎ কলেবরে ৮৩২ পৃষ্ঠার কণ্ঠধ্বনি হতে এবং দ্বিতীয় গ্রন্থ ধর্মীয় ইতিহাস স্থাপত্যে কুষ্টিয়া।ব্যক্তি জীবনে বাবা মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। মা রহিমা বেগম গৃহিণী । ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলায় ১৯৮২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে তৃতীয়। স্বামী ডঃ এমদাদ হাসনায়েন ইতিহাস গবেষক প্রাবন্ধিক ও প্রকাশক। একটি সন্তান মুমতাহিনা কে নিয়ে তার ছোট্ট পরিবার। ২০০৫ সালে স্নাতকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রনীতি ও লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হওয়ার গৌরব অর্জন করেন।২০০৬ সালে স্নাতকোত্তর করেন ২০২০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকার ও রাজনীতি বিভাগ থেকে পিএইচডি করেন। তিনি সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা অনুষদ থেকে ২০১৭ সালে পিএইচডি ফেলোশিপ অর্জন করেন। পাশাপাশি তিনি সম্প্রতি মাল্টিমিডিয়া অনলাইন পত্রিকা ঢাকা প্রকাশ এ সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দিয়েছেন তিনি সাহিত্য ফিচার গবেষণা ও উন্নয়ন নেতৃত্ব দিবেন তাছাড়াও তিনি পল্লী উন্নয়ন গবেষনা ছাড়াও সাহিত্য-সংস্কৃতি ইতিহাস নিয়ে লেখালেখি করেন কুষ্টিয়ার ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে লেখালেখির মধ্যে দিয়ে তার বিচরণ অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করতে চান।
তার জীবনসঙ্গী সহকর্মী ডঃ এমদাদ হাসনায়েন ও তার সম্মিলিত সম্পাদনায় কুষ্টিয়ার ইতিহাস প্রকাশিত হয়েছে ,এছাড়াও প্রকাশিত হয়েছে- দুই বাংলার নান্দনিক কবিতা গ্রন্থটি।
নারী অনুপ্রেরণায় অগ্রজ ভূমিকায় ডক্টর সারিয়া সুলতানা অনন্যা।
তার ভাষায়-
নারীর অগ্রযাত্রায় সামিল হয়েছি বেগম রোকেয়ার স্বপ্নদর্শন প্রতিষ্ঠায় আমরা প্রতিটা নারীই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করব এই হবে আমাদের অঙ্গীকার বাংলার জায়া ,পত্নী ,জননী জেগে ওঠো বেগবান হও তোমার প্রতিটি কাজে প্রতিধ্বনিত হোক বাংলার মাটি নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ হোক আপন শক্তিতে বলিয়ান হোক আমাদের নারীরা।