নওগাঁয় র্যাব হেফাজতে নারী মৃত্যুর ঘটনায় কারও গাফিলতি ছিল কি-না তা তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মইন। এ ঘটনায় কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।
মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন খন্দকার আল মইন।
তিনি জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাক্ষীদের সামনে যুগ্ম সচিব এনামুল হকের সঙ্গে প্রতারণার দায় স্বীকার করলে সুলতানা জেসমিন নামে ওই নারীকে আটক করেছিল র্যাব। পরবর্তী সময়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তারপরও যেহেতু অভিযোগ উঠেছে, এখানে র্যাব সদর দফতরের পক্ষ থেকে ইনকোয়ারি সেল রয়েছে। এরই মধ্যে একটি তদন্ত কমিটি হয়েছে। তদন্ত কমিটি কাজ করছে। কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে অতীতের ন্যায় চাকরিচ্যুতিসহ কঠোর বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তিনি বলেন, ‘ওই নারী কী কারণে মারা গেছেন তা দায়িত্বরত চিকিৎসক বলেছেন। ডেথ সার্টিফিকেটে উঠে এসেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করতে পারমিশন লাগে। ভুক্তভোগী যুগ্ম সচিব এনামুল হক অনুমতি সাপেক্ষে পরবর্তী সময়ে থানায় বাদী হয়ে মামলা করেন।